ঢাকা ০৪:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রিমান্ড শেষে কারাগারে ব্যারিস্টার সুমন

মোঃ তাজুল ইসলাম, স্টাফ রিপোর্টার:
  • প্রকাশের সময় : ১২:১২:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪ ১৭ বার পঠিত
স্বাধীনবাংলা টেলিভিশনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
সংবাদটি শেয়ার করুন :

স্বাধীনবাংলা, মোঃ তাজুল ইসলামঃ

যুবদল নেতা ও বাবুর্চি হৃদয় মিয়াকে হত্যাচেষ্টার মামলায় ৫ দিনের রিমান্ড শেষে সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালীন ঢাকার মিরপুরে ঘটে যাওয়া এই ঘটনার প্রেক্ষিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।

রোববার (২৭ অক্টোবর) রিমান্ড শেষে সকালে তাকে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহর আদালতে হাজির করা হয়। মিরপুর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আব্দুল হালিম তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। আসামি পক্ষের আইনজীবীরা তার জামিনের আবেদন জানালেও, আদালত সেই আবেদন নামঞ্জুর করেন এবং তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

গত ২১ অক্টোবর দিবাগত রাত ১টা ২০ মিনিটের দিকে মিরপুর-৬ এলাকা থেকে ব্যারিস্টার সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২২ অক্টোবর আদালত তার ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ১৯ জুলাই হৃদয় মিয়া জুমার নামাজ আদায় করে মিরপুর-১০ নম্বরে অনুষ্ঠিত বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমাবেশে যোগ দেন। সেখানে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা সমাবেশে হামলা চালায়। হামলায় ককটেল বোমা এবং গুলির ঘটনা ঘটে, এতে হৃদয় মিয়া গুলিবিদ্ধ হন। তিনি হবিগঞ্জের মাধবপুর ১০ নম্বর হাতিয়াইন ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি। আহত হওয়ার পর, হৃদয় মিয়া ২৩ সেপ্টেম্বর মিরপুর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন, যার ৩ নম্বর আসামি হিসেবে ব্যারিস্টার সুমনের নাম উল্লেখ করা হয়।

এ মামলায় তদন্ত চলাকালীন রিমান্ড শেষে সুমনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

 

এসবিএন

নিউজটি শেয়ার করুন

রিমান্ড শেষে কারাগারে ব্যারিস্টার সুমন

প্রকাশের সময় : ১২:১২:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪
সংবাদটি শেয়ার করুন :

স্বাধীনবাংলা, মোঃ তাজুল ইসলামঃ

যুবদল নেতা ও বাবুর্চি হৃদয় মিয়াকে হত্যাচেষ্টার মামলায় ৫ দিনের রিমান্ড শেষে সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালীন ঢাকার মিরপুরে ঘটে যাওয়া এই ঘটনার প্রেক্ষিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।

রোববার (২৭ অক্টোবর) রিমান্ড শেষে সকালে তাকে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহর আদালতে হাজির করা হয়। মিরপুর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আব্দুল হালিম তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। আসামি পক্ষের আইনজীবীরা তার জামিনের আবেদন জানালেও, আদালত সেই আবেদন নামঞ্জুর করেন এবং তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

গত ২১ অক্টোবর দিবাগত রাত ১টা ২০ মিনিটের দিকে মিরপুর-৬ এলাকা থেকে ব্যারিস্টার সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২২ অক্টোবর আদালত তার ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ১৯ জুলাই হৃদয় মিয়া জুমার নামাজ আদায় করে মিরপুর-১০ নম্বরে অনুষ্ঠিত বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমাবেশে যোগ দেন। সেখানে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা সমাবেশে হামলা চালায়। হামলায় ককটেল বোমা এবং গুলির ঘটনা ঘটে, এতে হৃদয় মিয়া গুলিবিদ্ধ হন। তিনি হবিগঞ্জের মাধবপুর ১০ নম্বর হাতিয়াইন ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি। আহত হওয়ার পর, হৃদয় মিয়া ২৩ সেপ্টেম্বর মিরপুর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন, যার ৩ নম্বর আসামি হিসেবে ব্যারিস্টার সুমনের নাম উল্লেখ করা হয়।

এ মামলায় তদন্ত চলাকালীন রিমান্ড শেষে সুমনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

 

এসবিএন